পিচ্চিটারে সরায় দিলে আরেকজন নেতা ঢুকতে পারতো ছবিতে

পিচ্চিটারে সরায় দিলে আরেকজন নেতা ঢুকতে পারতো ছবিতে



 পিচ্চিটারে সরায় দিলে আরেকজন নেতা ঢুকতে পারতো ছবিতে

একটু খানি ডাল দিবে ..
এতেই এতো লোকের হাত….
বিয়ের সময় বর এর হাতে কন্যা তুলে দিতেও মনে হয় এতো লোকের সমাগম হয়না ।

মনে হচ্ছে ওদের মেয়ে কে এই ছেলের হাতে খুব যত্ন করে তুলে দিচ্ছে হারামির দল।

এখানে মনে হয় বাংলা ছায়াছবির শুটিং চলিতেছে। দিতেছে পাতলা খিচুড়ি আর ভাবখানা এমন যেন কোটি টাকার লটারির মতোন।

কেয়ামত অতি সন্যিকটে, এতদিন ১ জনে দাওযাত করতো ১০০ জনে খেত আর এখানে ১০০ জনে দাওযাত করে ১ জনকে খাওযাচ্ছে, ছেলেটাকে মনে হচ্ছে ভি ভি আইপি।

 ApK 


চেকের মামলা সংক্রান্ত কিছু তথ্য জেনে নিন By শামীম পাটোয়ারী / 20/08/2017 /

চেকের মামলা সংক্রান্ত কিছু তথ্য জেনে নিন
By শামীম পাটোয়ারী / 20/08/2017 /


চেকের মামলা সংক্রান্ত কিছু সহজ বিষয় না জানার কারনে আমাদের অনেক সময় দুর্ভোগ পোহাতে হয়।কেননা চেকের বিষয়ে আইনে স্পষ্ট করে উল্লেখ থাকাতে এর বাইরে কিছু করার থাকেনা ।তাই সময় ও আইন মোতাবেক সঠিক সময়ে বেবস্থা না নিলে বেশীরভাগ সময় পাওনাদার এর টাকা পাওয়া হয়ে উঠেনা খুদ্র ভুলের কারনে।তাই চেকের মামালা সংক্রান্ত কিছু তথ্য জেনে রাখা আমাদের সকলের উচিত।
মেয়াদ এবং কিছু তথ্য
১) একটি চেকের মেয়াদ চেকের গায়ে চেক দাতার দেওয়া উল্লেখিত বা লিখিত তারিখ হতে ৬ মাস পর্যন্ত।তাই উক্ত সময় অতিক্রান্ত হওয়ার পর ব্যাংক গ্রহন না করার কারনে আদালতে Negotiable Instrument Act এর ১৩৮ ধারা অনুযায়ী আর টাকা দাবি করা যায় না।তাই ৬ মাস এর ভিতর চেক এর টাকা তোলার জন্য ব্যাংক এ উপস্থাপন করতে হয়।
২) উপরল্লিখিত নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর উপস্থাপনে চেকদাতার একাউনট এ টাকা না থাকলে ডিসঅনার স্লিপ সংগ্রহ করে চেকের টাকা দাবি করে এক মাসের সময় দিয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে Negotiable Instrument Act এর ১৩৮ ধারা মোতাবেক টাকা পরিশোধের দাবি জানিয়ে নোটিশ সরবরাহ করতে হয় এবং নোটিশটি ছাড়তে হয় ডিসঅনার হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে।
৩) নোটিশ প্রাপ্তির ৩০ দিন পর মামলার কারন উদ্ভব হয়।মামলার কারন উদ্ভব হওয়ার ১ মাসের মধ্যে একজন ১ম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বরাবরে লিখিতভাবে অভিযোগ দায়ের করা যায়।আর নোটিশ গ্রহন না করলে নোটিশ ফেরত আসার তারিখ হতে এক মাসের মধ্যে অভিযোগ দায়ের করা যায়।
৪) চেকের প্রাপক বা দাবিদার এর পক্ষে তার নিজুক্তিও Attorney Holder মামলা করতে পারেন।
৫) অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে ডিসঅনার কয়বার করাতে হয়।উত্তরটা হল একবার ডিসঅনার করালে ও মামলা করা যায়।
৬) নোটিশ সরবরাহ না করলে বা নোটিশ জারি না করে চেকের মামলা করা যায় না। নোটিশ রেজিস্ট্রি ডাকযোগে প্রাপ্তি স্বীকারোক্তি সহ জারি করাই উত্তম অথবা জাতীয় পত্রিকায় নোটিশ প্রচার করা যায়।
৭) স্থানীয় অধিক্ষেত্রঃ যে ব্যাংকে চেক উপস্থাপন করা হয় সেই ব্যাংক আদালতের যে স্থানীয় অধিক্ষেত্রে অবস্থিত সেই আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে।
৮) যে কোন ধরনের ডিসঅনার এর কারনে মামলা দায়ের করা যায়।
৯) কোন কারনে আইনের নির্ধারিত মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে প্রতারনার জন্য মামলা করা যায়।
১০)কখনও কোন চেক হারিয়ে গেলে সাথে সাথে নিকটস্থ থানায় জি, ডি দায়ের করে ব্যাংক এর মাধ্যমে চেক স্টপ করাতে হয়।
১১) হারান চেক উদ্ধারের জন্য মামলা করা যায়।
১২) কিছু না লিখে বা টাকার সংখ্যা না লিখে অর্থাৎ খালি চেক কখন কাওকে সরবরাহ করা উচিত নয়।
উপরোক্ত তথ্য ছাড়াও কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট দিন ।