ভালোবাসার গল্পটি… papry99.blogspot.com

ভালোবাসার গল্পটি…

papry99.blogspot.com
গল্পটি পড়ে অনেকেই কেঁদেছেন। কি আছে সেই ভালোবাসার গল্পে? চলুন পাঠক পড়ে আসি সেই ভালোবাসার গল্পটি…
papry99.blogspot.com

কান্নায় ভরা এক দম্পতির- স্বপ্ন আঁকা ভালোবাসা: ভালোবাসা? এত প্রশ্ন কেন এই চার অক্ষরে। কি আছে এতে? কেউ জানেনা এর মানে। ভালোবাসার নৌকা চলে জীবনের উপর দিয়ে। নাকি জীবনের নৌকা চলে ভালবাসার উপর দিয়ে।

এত বোঝার প্রয়োজন হয়ে ওঠেনা। সে সময়ও নেই। শুধু এতটুকু বলা যায়, এই চলার পথে যে মাঝি আছেন তিনি শুধু বেয়ে যান নৌকা।

আর যিনি যাত্রী হয়ে বসে থাকেন নৌকায়, তিনি শুধু চেয়ে থাকেন অপলক দৃষ্টিতে। এভাবেই চলে জীবন আর চলছে ভালোবাসা।

সম্প্রতি ফেসবুকে এক ভালোবাসার দম্পতির গল্প ভাইরাল হয়েছে ছবিসহ। গল্পটি পড়ে অনেকেই কেঁদেছেন। কি আছে সেই ভালোবাসার গল্পে? চলুন পাঠক পড়ে আসি সেই ভালোবাসার গল্পটি। গল্পটি পড়ে আবার আপনিও কাঁদবেন না তো? ভাবুন একবার।

স্বপ্ন আঁকা ভালোবাসা

ওর সাথে পারিবারিক ভাবেই বিয়েটা হয়েছিলো।
বাসর রাতে ওর প্রথম প্রশ্ন ছিলো, কয়টা প্রেম করছেন?

আমি ওর মুখের দিকে অনেকক্ষন তাকিয়ে ছিলাম।
আবার বলেছিলো, কয়টা প্রেম করছেন?
আমি বলেছিলাম, একটাও না!
উওরটা শুনে অনেক খুশি হয়েছিলো। বলেছিলো, এখন থেকে শুধু আমাকেই
ভালোবাসবেন, অন্য কোন মেয়ের দিকে তাকালে মেরে ফেলবো!
ও আমাকে কতটা ভালোবাসে বুঝেছিলাম সেই দিন। যেদিন আমি ওর চাচাতো বোনের সাথে হেসে হেসে কথা কিছুক্ষন
বলছিলাম।
ও আমাকে জড়িয়ে ধরে সে কি কান্না!
আমাকে বলেছিলো, তোমাকে না বলেছি আর
কারো সাথে কথা বলবে
না। আমি মরে গেলে ইচ্ছেমত কথা বলো!
তখন আর নিষেধ করবো না!
ওর কাঁন্না দেখে আমি নিজেই কেঁদে ছিলাম।

ও আমাকে বলে ছিলো,আমি নাকি
বাবা হবো!
কথাটা শুনে যে কি খুশি
হয়ে ছিলাম বোঝাতে পারবো না!
ওকে কোলে করে সারা বাড়ি ঘুরে ছিলাম।ও আমাকে বলতো, রান্না করার সময় ওকে পিছন থেকে জড়িয়ে না থাকলে
নাকি ওর রান্না করতে ইচ্ছে করে না।
আমি ওর সব আবদার হাসি মুখে পূরণ করতাম।
বড্ড ভালোবাসতাম ওকে।
এখনো বাসি।

ও আমাকে বলে ছিলো, আমাকে জড়িয়ে ধরে না ঘুমালে নাকি ওর ঘুমই আসে না!
সারারাত জড়িয়ে ধরে থাকতো।
তাই কোথাও রাতে থাকতাম না। যত রাতই
হোক, বাসায় আসতাম!
ও যখন ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা, তখন আমাকে বলে ছিলো, আমাকে ছাড়া তোমার কেমন লাগবে গো?
আমি ওর কথা উওর দিতে পারি নি, শুধু কেঁদে ছিলাম!
ও আমাকে প্রায় বলতো,আমার যদি কিছু
হয়ে যায় তুমি আবার আরেকটা বিয়ে করো না যেন!
মরে গিয়েও তোমাকে অন্য কারও হতে দিবো না!
আমাকে ভুলে যেও না।
ওর কথা শুনে কাঁদতাম।
ঘুমানোর সময় আমাকে বলতো, আমাকে ছাড়া ঘুমানোর চেষ্টা করো?
বলা তো যায় না……….
আমি ওকে আরও জড়িয়ে শক্ত করে জড়িয়ে ধরতাম!

এক দিন ওর ব্যথা উঠলো! সাথে সাথে ওকে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।
ও আমাকে বলে ছিলো, আমার যদি
কিছু হয়ে যায় প্লিজ আমাকে ভুলে যেও না!
বড্ড ভালোবাসি তোমাকে।
কথাটা শুনে কান্না ধরে রাখতে পারি নি!
ওকে বলেছিলাম, কিছু
হবে না তোমার আমি তো আছি।
কিছু হতে দিবো না!
ও আমাকে বলেছিলো,
শেষ বারের মত একবার
বুকে নিবে?
কথাটা বলেই হাউ মাউ
করে কেঁদে দিয়ে ছিলো!
আমিও কান্না ধরে রাখতে পারি নি। ও আমাকে ছেড়ে দিতে চাইছিলো না, জড়িয়ে ধরে কাঁদছিলো!
আমিও কাঁদ ছিলাম!
সবাই হা করে তাকিয়ে ছিলো।

নিয়ে ছিলাম ওকে বুকে
কিন্তু এটাই যে শেষবার বুঝতে পারি নি। বুঝতে পারলে কখনোই ছেড়ে দিতাম না। ও আমাকে
বলছিলো, আমার সাথে তুমিও চলো। আমার খুব ভয় করছে!
ডাক্তারকে কত বার বলে ছিলাম,আমিও ওর পাশে থাকবো!
কিন্তু আমাকে যেতে দিলো না।

অপারেশন থিয়েটার থেকে একটা বাচ্চার কান্নার আওয়াজ শুনলাম।
বাচ্চাকে পেলাম, কিন্তু ওকে আর পেলাম না!

পাগলের মতো ওর কাছে গেলাম, দেখলাম সাদা কাপড় দিয়ে ওকে ঢেকে রাখছে।
কাপড়টা সরাতেই অজ্ঞান হয়ে গিয়ে ছিলাম!
জ্ঞান ফিরার পর দেখলাম ওকে খাটলিতে শুইয়ে রেখেছে।
ওর কাছে গেলাম। বলে ছিলাম, এই কই যাও আমাকে ছেড়ে?
আমার রাতে ঘুম হয় না তোমাকে ছাড়া জানো না?
তোমাকে না জড়িয়ে ঘুমালে আমার ঘুম হয় না জানো না?
কেন চলে যাচ্ছো?
এই উঠো উঠো অনেক তো ঘুমালে, আর কত ঘুমাবে?
আমার কথা মনে পড়েনি?
এই তুমি না বলেছিলে আমার চোখের জল তুমি সহ্য করতে পারো না!
এই দেখো আমি কাদছি, এই উঠো,আরে উঠো না!
প্লিজ উঠো!
ও শুনলোই না আমার কথা ঘুমিয়ে থাকলো!

ওকে যখন নিয়ে যাচ্ছিলো আমি পাগলের মত আচরন করছিলাম।
তবুও উঠলো না!
চলে গেলো।
ও আমাকে বলতো যে দিন হারিয়ে যাবো সেই দিন বোঝবে কতটা ভালোবাসি
তোমাকে!
চলে গেলো, হারিয়ে গেলো!

১০ বছর ধরে তার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি।
ছোট্ট মেয়ে বুঝতে শিখেছে। আমাকে বলে
আব্বু আম্মুর জন্য আর কেঁদো না। তোমাকে
আর কাঁদতে দিবো না!
বলে চোখের পানি মুছে দেয়। আবার চোখ জলে ভরে উঠে, আবার মুছে দেয়।

এরপর আর কিছুই বলার থাকেনা। শুধু বলা যায় তাদের ভালোবাসার নৌকা বয়ে চলুক অনবরত। আর পাঠকের উদ্দেশ্যে বলে রাখি- যারা ভালবাসার মানে খুঁজে পাচ্ছেন না, তারা রাত্রীর স্নান করা ভোরের শিশির ভেজা ঘাসে হাত বুলিয়ে নিয়েন। আশা করি বুঝে যাবেন।



ফুল শয্যা

ফুল শয্যা
গল্প:- ফুলশয্যা

Writter_By:- Alamgir Rahman
 
বন্ধুদের খোচা খেতে খেতে বাসর ঘরে বীর পুরুষের মত প্রবেশ করেই ফেললাম। প্রবেশ করার পূর্বে হার্টবিট কিছুটা কম থাকলেও,প্রবেশ করার পর ইহা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তে লাগল। লাজুক ছেলেটি একটা অপরিচিত মেয়ের সাথে থাকবে, মেয়েটার কি তাকে পছন্দ হবে? মেয়েটি কি তাকে স্বাভাবিক ভাবে নিবে! ভাবতে ভাবতে কপাল থেকে ঘাম ঝড়তে শুরু করল। এত ভয় পাওয়ার কি আছে, তার সাথে তো সারাজীবন থাকতে হবে, ভয় পাওয়ার কিছু হয়নি কাব্য, নিজেকে নিজে সাহস যুগাতে শুরু করলাম। এই সন্ধিক্ষনে অসহায় ছেলেটিকে সাহায্য করার মতও কেউ নাই। মেয়েটির মনেও কি তাই চলছে? চলবেই বা না কেন, সেও তো একটা অপরিচিত ছেলের সাথে থাকবে, তারও নিশ্চই হার্টবিট বাড়ছে। নিজেকে শক্ত করলাম। একটু এগিয়ে গেলাম তার কাছে। সে চুপটি করে বসে আছে। তার ঘোমটা খানা তুলিয়া তাহার মুখখানা দেখিবার জন্য নিজেকে শক্তভাবে প্রস্তুত করলাম। কিন্তু বেচারা হাত কিছুতেই তাহার ঘোমটা ধরিবার সাহস পাইতেছে না। মেয়েটি বুঝতে পারিল, আমি ভীষন ভাবে লজ্জ্বিত, তাই নিজেই ঘোমটা তুলিল। তার চন্দ্রমুখ টা দেখে আমি অবাক দৃষ্টিতে থমকে গেলাম। হরিনী চোখ আর মেঘ বর্ন চুল আমাকে ভাষাহীন করে দিয়েছে।

–এই যে মিস্টার,কি দেখছেন এত করে হুম?
— ইয়ে মানে, না কিছু না। থতমত হয়ে তার কাছ থেকে কিছুটা দুরে গিয়ে টেবিলে রাখা পানিটা পান করলাম। বুঝতে পারছি মেয়েটি মুচকি মুচকি হাসতেছে। এবার একটু সাহস পেলাম। মেয়ের নিশ্চই আমাকে কিছুটা পছন্দ হয়েছে। তার কাছে আবার গেলাম।
— আচ্ছা তোমার নাম তো মিষ্টি।
— মানে কি!! বিয়ে করছেন, অথচ নাম জানেন না। — না মানে ইয়ে।
— এত মানে মানে করবেন না তো।
- বুঝতে পারলাম বালিকার সাহস আমার থেকে অনেকটা বেশি।
–আচ্ছা মিষ্টি একটা কথা বলি?
–হুম।
— আমরা কি ফ্রেন্ড হতে পারি? আমার প্রস্তাব শোনে সে মুচকি হাসিতে লাগিল, নব বধু না হলে মনে হচ্ছে অট্টহাসিই দিতো। বাসর ঘরে বৌকে বন্ধুর প্রস্তাব দেয়াতেই মনে হয় এমন হাসি। মাথা নেড়ে মুচকি হাসিতে উত্তর দিল, হুম হতে পারি |
— একটা অপরিচিত মেয়ের সাথে শারিরীক সম্পর্ক করাটা আমার মনে বাধা দিল। তাই তাকে বন্ধুত্ব করার প্রস্তাবটা দিয়েছিলাম। একে অপরকে ভাল করে বুঝা, দুজনকে দুজন জানা। একটা সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তুলা যা আমার প্রতিদিনেরর স্বপ্ন ছিল। স্বামী স্ত্রী সবচেয়ে ভাল বন্ধু হতে পারে। যখন দুজন মনের খুব কাছাকাছি থাকতে পারব, তখন শরীর এমনিতে কাছে আসবে।
— ছাদে যাবেন এখন? কি সুন্দর পুর্নিমা! (আমি)
 — হুম।
— আচ্ছা আজকে সারা রাতটা চলেন গল্প করে কাটাই। আমার এমন আবদার শোনে খুব খুশি হলো।দুজন ছাদে গেলাম। চাঁদের আলোতে মিষ্টিকে  স্বর্গের অপ্সরী লাগছিল।
— আচ্ছা মিষ্টি পৃথিবীতে সবচেয়ে সুন্দর সম্পর্ক কোনগুলা? ভালবাসা কোনগুলা। মিষ্টি চাঁদটার দিকে তাকিয়ে উত্তরটা দিলো,
— প্রথম যখন আপনাদের বাসায় পা দিলাম, তখন আপনার মা আমাকে শক্ত করে বুকে জড়িয়ে ধরছিলেন, আমার মনে হলো আমি আমার মাকে পেয়ে গেছি, সেটা হচ্ছে সুন্দর সম্পর্ক, আমাকে আপনার মায়ের নিজের মেয়ে মনে করা, আর আমি আপনার মাকে আমার শ্বাশুরী নয়, নিজের মা মনে করা। আপনার বাবা যখন বলেছিলেন, আমার কোন মেয়ে নেই, এখন একটা লক্ষ্মী মেয়ে আমি পেয়ে গেছি, সেটা হচ্ছে ভালবাসা। অর্নির কথা শুনে আমি চুপ হয়ে গেলাম। নিজেকে সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ছেলে মনে হচ্ছে। যে আমার কথা না বলে আমার পরিবার, আমার মা বাবাকে নিয়া প্রথমেই ভাবে, সেই মেয়ের মত আমাকে কেউ ভালবাসতে পারবেনা। একটু অভিমানের নাটক করে বললাম,
 — আমি কিছুই না বুঝি?? হুহ!!!
 –এই যে আপনি এই রাতে একটা মেয়েকে পেয়েও তার শরীরকে না ভালবেসে তার কাছে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন, একটা সুন্দর রাত উপহার দিচ্ছেন, আমার জীবনের সেরা রাতটি উপহার দিচ্ছেন। সেটা হচ্ছে একটা মেয়েকে সম্মান ও শ্রদ্ধাবোধ। যা প্রতিটা মেয়েই তার স্বামীর কাছ থেকে আশা করে। 

মিস্টি মুখে স্বামী শব্দটি শোনে লজ্জ্বায় লাল হয়ে গেলাম। মিষ্টি আমার হাতটি ধরে ফেলল, 
— এই যে লাজুক ছেলে, এত ভয় পাচ্ছেন কেন? আমার আরেকটা জিনিষ চাই, সেটা পারবেন তো দিতে? 
— হুম পারব।
— একটা রাজকন্যা গিফট করতে পারবে? আমি সেদিন লজ্জ্বাকন্ঠে বলেছিলাম,
— শুধু ভালবাসতে হবে, আমি তোমায় পৃথিবীর সব সুখ দিয়ে দিব,,,,,,,,,,,।   💗💗💗

✍ প্রতিটি স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক এইরকম মধুর হোক 😊
Copy post

কলকাতার বিভিন্ন সড়কে জিয়াউরের ছবি

কলকাতার বিভিন্ন সড়কে জিয়াউরের ছবি
ব্রিটিশ ভারতে সবচেয়ে অভিজাত ও জগত্খ্যাত বিদ্যাপীঠ হেয়ার স্কুল তাদের প্রতিষ্ঠার দুইশত বার্ষিকী উদযাপনের প্রাক্কালে স্কুলের বিখ্যাত প্রাক্তন ছাত্রদের আলোকচিত্রের ফেস্টুন, ব্যানারে সাজিয়ে তুলেছে মহানগরী কলকাতাকে। সেখানে মিত্র, স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়, রমেশ চন্দ্র দত্ত, রামতনু লাহিড়ীসহ মহাকীর্তিমানদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট মরহুম জিয়াউর রহমানের ছবি।বাংলাদেশের সাবেক প্রেসিডেন্ট মরহুম জিয়াউর রহমানের ছবি

তার আলোকচিত্র এখন শোভা পাচ্ছে কলেজ স্ট্রিট, বিদ্যাসাগর স্ট্রিট, বউবাজার, পিয়ারী সরকার স্ট্রিট, প্রেসিডেন্সি কলেজ স্কয়ার, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় মোড়সহ গুরুত্বপূর্ণ সড়ক মোহনায়। মূলত স্কুলের প্রাক্তন ছাত্রদের সংগঠন ‘হেয়ার স্কুল অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন’ তাদের স্কুলের স্বনামধন্য প্রাক্তন ছাত্রদের নিয়ে নানা আয়োজন রেখেছে। খোলা হয়েছে-(http://www.hareschoolalumni.com/alumni.php) নামের একটি ওয়েব পেজ। সেই ওয়েব পেজে বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসুর পাশে রাখা হয়েছে জিয়াউর রহমানকে। একই সঙ্গে হেয়ার স্কুলের উইকিপিডিয়াতে জিয়াউর  রহমানসহ প্রখ্যাত প্রাক্তন ১৬ জন ছাত্রের নাম ও তাদের অবদান উল্লেখ করা হয়েছে। জানা যায়, স্কটিশ ঘড়ি ব্যবসায়ী ডেভিড হেয়ার ১৮১৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর তার নামে হেয়ার স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারি বগুড়া জেলার বাগবাড়ীতে জিয়াউর রহমানের জন্ম। জিয়াউর রহমানের পিতা মনসুর রহমান কলকাতার এক সরকারি দফতরে রসায়নবিদ হিসেবে কর্মরত ছিলেন। জিয়াউর রহমান শৈশবে কিছুকাল বগুড়ার গ্রামাঞ্চলে এবং কিছুকাল কলকাতায় অতিবাহিত করেন।


সর্বাধিক পঠিত

জিয়াউর রহমানের স্কুলজীবন শুরু হয় কলকাতায় ‘হেয়ার স্কুলে’। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পর তার পিতা করাচিতে বদলি হলে জিয়াউর রহমান কলকাতার হেয়ার স্কুল ছেড়ে করাচির একাডেমি স্কুলে ভর্তি হন। ১৯৫২ সালে তিনি দ্বিতীয় বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন করাচিতে ‘করাচি একাডেমি স্কুল’ (বর্তমানে তাইয়েব আলী আলভী একাডেমি) থেকে। ম্যাট্রিক পাসের পর তিনি ভর্তি হন করাচির ‘ডি জে কলেজে’। ১৯৫৩ সালে ‘পাকিস্তান সামরিক একাডেমিতে একজন অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগ দেন। প্রসঙ্গত, জিয়াউর রহমানের নামে অনেক আগেই তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারা শহরের প্রাণকেন্দ্রে ১.৮ কিমি দীর্ঘ একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরেও জিয়াউর রহমানের নামে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। সূত্র : কলকাতা হেয়ার স্কুল অ্যালামনাই ওয়েব পেজ।

এ জীবন শুধু তোমার জন্যে

এ জীবন শুধু তোমার জন্যে
আসা করি সবার মোন ছুঁয়ে জাবে........

..... গল্পের নাম :.. এই জীবন শুধুই তোমার...... 

ছেলে : আজ রাতে ১১.৩০ এই সময় একবার 
আসতে পারবে আমি তোমার সাথে একবার দেখা করতে চাই ?
মেয়ে : কালকে আমার বিয়ে আর তুমি আজ ডাকছো
বাড়ির লোকজন জানতে পারলে 
খারাপ মনে করবে ।
ছেলে : না মানে জীবনে শেষ বারের মতো 
তোমাকে একবার দেখতে চাই । 
আর তো তোমাকে দেখতে পাবো না তাই একবার প্লীজ
মেয়ে : আচ্ছা যাবো ।
ছেলে : আমাদের সেই পুরানো দেখা করার 
জায়গাটাতে ।

মেয়ে : ঠিক আছে ।

মেয়েটা ঠিক সময়ে পৌছে। গেল
দেখল ছেলেটা একটা কেক
নিয়ে আর একটা মোমবাতি
জালিয়ে
চাঁদের আলোয় বসে আছে ।
মেয়েটা এসে ছেলেটার পাশে
বসলো ।
মেয়ে : আমার জন্মদিন তুমি এখনও মনে রেখেছো 
আর তুমি আমাকে এখনো ভালোবাসো !
ছেলে : মরার আগে পর্যন্ত ভালো বাসবো । কারণ 
ভুলে যাওয়ার জন্যে তো আমি তোমায় ভালোবাসিনি
মেয়েটা এই কথাটা শুনার পরে হু হু করে কেঁদে উঠলো ছেলেটার হাতটা ধরলো ।

ছেলে : এই নাও কেকটা কাটো
মেয়েটা ছুরিটা তুলে কেকটা কাটলো ।
এক টুকরো ছেলেটাকে খাইয়ে দিল 
আর এক টুকরো ছেলেটা
মেয়েটাকে খাইয়ে দিল ।
ছেলে : চোখে অস্রু আর কান্না কান্না কন্ঠে বললো 
দেখো তুমি না অনেক সুখি থাকবে !
তোমার বর তোমাকে অনেক সুখে রাখবে!
মেয়ে : তোমার কি মনে হয় তোমাকে ছাড়া আমি সুখে থাকতে পারবে  ।
কিছুক্ষন চুপ থাকার পরে!

ছেলে : তুমি আমায় ভুলে যেও প্লিজ ।

মেয়ে : এটা হতে পারে না আচ্ছা আমরা কি এখনি পালিয়ে বিয়ে
করতে পারিনা ।

ছেলে : না , তাতে শুধু হয়তো আমরা সুখে থাকবো
কিন্তু তোমার আর আমার বাবা মা কিন্তু 
খুব কষ্ট পাবে ।
 ছেলে: আর তোমার বাবা 
তোমার উপরে অনেক ভরসা করে বলেছে 
পাত্র পক্ষকে যে তার মেয়ে তার কথার উপরে 
কথা বলবে না । আর এটাই তোমার বাবার বিশ্বাস 
তোমার উপরে । আর সে বিশ্বাস তুমি কি করে
ভাঙবে ।
মেয়ে :কেঁদে কেঁদে বললো 
কেনো বাবা মা গুলো এমন হয় । তাদের কি 
একটি বারও মনে হয়না তাদের সন্তানদের ও
একটি স্বাধীনতা আছে ।

ছেলে : বাবা মা আমাদের জন্ম দিয়েছে কত কষ্টের পরেও করে আপনাদের  লালন পালন করেছে । আজ আমাদের এত বড়ো করেছে তাই
তাদের ভরসাটা আমাদের উপরে একটু বেশীই!!

মেয়ে : I Love you .
ছেলে : I Love you too.
ছেলেটি মেয়েটির কপালে শেষ চুমু দিয়ে মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি
ফিরে গেল।

ছেলেটি ওখানেই বসে রইল ।
......
....
পরের দিন সকালে দেখা গেল মেয়েটা তার ঘরে 
বিষ খেয়ে  আত্মহত্যা করেছে ।
আর ওদিকে ছেলেটা ওখানে ছুরি দিয়ে হাতের শিরা কেটে আত্মহত্যা করেছে ।

 ভালোবাসা সত্যিই অবুঝ.....

আর সেই অবুঝ ভালোবাসা ঠিকই একদিন প্রকাশ 
পায় কিন্তু তখন । সন্তানকে নিয়ে গর্ব করা 
বাবা মায়ের কিছুই করার থাকে না ।

প্রিয় বাবা মা তোমাদের উপরে রাগ নয় । 
নয় কোনো অভিযোগ 
বরং তোমাদের উপরে রইল অজস্র সন্মান 
আর ভালোবাসা ।

কেমন লাগলো গল্পটা জানাবেন প্লিজ......................
#আলমগীর-রাহমান 

ফেসবুকে প্রেম

ফেসবুকে প্রেম
ফেইসবুকে প্রেম,,,সজিব,, ওও জেরিন,,,
সজীব এর ফেসবুকে
জেরিন নামেই একটা
মেয়ের সাথে সম্পর্ক
হয়! তার প্রতিদিন
ফেসবুকে এসে
ভালবাসার কথা বলে!
একজন আর একজন
ফেসবুকে না পেলে খুব
কষ্ট পায়!.
 
তাদের মাঝে ভাল লাগা
শুরু হয়! হয়ত এই
ভাললাগা থেকেই
তাদের ভালবাসা শুরু
হয়! তারা ভালবাসা
জড়িয়ে পড়ে!.
.
সেদিন রাত ৩টা
পযর্ন্ত তারা ফেসবুকে ছিলো!.
.সজীব তোমায় খুব MISS
করছি গো! একা একা
ভালো লাগছে না!.
.
জেরিন আমারও একা
একা ভালো লাগছে না!
শুধু তোমায় কাছে পেতে
ইচ্ছে করছে! চলে
এসো না জান.
.
সজীব ঃ আর বেশী দিন নেই
জান! খুব তারাতারী
তোমায় কাছে পেতে
ব্যবস্থা করছি!.
.
আরো কত কি হলো
তাদের মাঝে!.
.
ভালবাসার ২ বছর
কেটে গেল! তাদের
ভালবাসার আরো
গভীর হতে লাগল.
.
এরি মাঝে একদিন
জেরিনের বাবা জেরিনের
বিয়ে ঠিক করে ফেলে!
সেই কথা জেরিনের বাবা জেরিন কে
জানায়,,
.
জেরিন,, তার বাবার
কথা না করতে পারলো
না! শুধু সারারাত ধরে কাঁদছে! কাঁদা ছাড়া
আর কিছুই নেই হয়ত!.
.সজীব কে ফোনে দেখা
করার জন্য বলল! .
.
এদিকে সজীব ও কি যেন
বলবে জেরিন কে.
.
দুজনে দেখা করলো!
তাদের দুজনের মুখে
কোন কথা নেই শুধু
চোখের পানিতে বন্যা
বয়ে যাচ্ছে! {কারন
সজীব এর ও বিয়ে ঠিক
করেছে তার বাবা}.
.
এত কষ্ট কেন
ভালবাসায়,,, সজীব ?,,
,,,
,,,, রাবেয়া
,
,,,
সজীব এর বুকে মাথা রেখে কাদঁছে!
সজীব ও
কাঁদছে! .
.
এরি মাঝে দুজনে
বিদায় নিল.তাদের না বলা কথা শেষ না করেই
,,
.
এরি মাঝে দুজনের অজানা জায়গায় বিয়ে হয়ে গেলো
,,,
এদিকে,
! সজীব
বাসর রাতে গেল!
,,কিন্তু একি
গোমটা দেওয়া বউটা
তার জেরিনের কথা
বলল!
,,সজিব শুনে অবাক,,সে জেরিনের কথা জানে কিভাবে,,তবুও
,তখন সজিব বললো জেরিন কে
ছাড়া অন্য কাউ কে
সে
ভালবাসতে পারবেনা.
আর বউ,,,,,,
.
এই বলে ঘর থেকে বের
হয়ে যেতে লাগল সজীব
.
আরে আরে কোথাও
যাচ্ছো সজীব ! আমায়
একা করে.
সজীব :পিছু ফিরে
তাকাতেই দেখল
জেরিন বউ সেজে বসে
আছে!.
,,সজিব কিছু না বলেই
.
দৌড়ে গিয়ে
জেরিন কে জড়িয়ে
ধরে
আদর করতে লাগল!.
.
সজীব :-আমি যে
বিস্বাস করতে পারছি
না! জেরিন,,তুমি এখানে,,,,
তখন জেরিন কি যেনো তাকে এলোপাথাড়ি বুঝিয়ে বললো অনেক্ষন,,
তার পর সজিব বলবো সত্যি আমি বিশ্যাস করতে পারছিনা,,জেরিন যে তোমায় এতো কাছে পাবো,,.
.
জেরিন,,, আমিও তাই!
জেরিন,,,
আসো আমাদের এই
রাত কে আরো মধুর
রাতে করে কাটিয়ে
দেই সজীব
.
এই বলে জেরিন সজীব
কে একটা,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
দিলো!,,,,,,,,,,, প্রায় ১মিনিট
ধরে থাকল!,,,,, কিন্তু সজীব খুশিতে, চিত্কার করে উঠল!.
.
জেরিন,, আরে আরে
তুমি এমন করছো
কেন? লোকে শুনবে তো.
.
সজীব :আচ্ছা,,,,
আর চিল্লাবো না,,
,,এই বলে দুজনে সুখের,,সাগরে ডুপ দিলো,,,
-----তুমি,,,,খুশিতো জেরিন,,,,???
papry99.blogspot.com

%গান পাগলী%

%গান পাগলী%
♦গানপাগলী মেয়ে...♦
শাইখ হাম্মাদ একটা ঘটনার কথা বলেছেন। ঘটনাটি তার মহল্লার।তিনি বললেনঃ
.
-একদিন মসজিদে বসে আছি।ফজরের পরে একটা ছোট ছেলে এলো।আমাকে বললোঃ
.
-আমাদের বাসায় একটু যেতে পারবেন?আব্বু বলেছেন যদি আপনার কষ্ট না হয় তাহলে বাসায় আসতে।
.
-ঠিক আছে চলো।
বাসায় গেলাম।মসজিদের অদূরেই বাসাটা।দরজাতে ছেলের পিতা আমাকে স্বাগত জানালেন।ভিতরে গিয়ে বসলাম।বাবা বললেনঃ
.
-শাইখ!আমার মেয়েটা খুবই অসুস্ত।গতরাত থেকে কেমন যেন করছে।কয়েকবার বেহুঁশ হয়ে পড়েছে।মেয়ের মা বারবার তার কানের কাছে কালিমা পড়ছে কিন্তু মেয়ে কি যেন বলছে বুঝা যাচ্ছে না।
.
আমি সেখানে গেলাম।দেখলাম আপাদমস্তক আবৃত একটা মানুষ শুয়ে আছে।কাছে গিয়ে কালিমার তালকীন দিলামঃ
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।
.
বেশ কয়েকবার বলার পরও মেয়েটার কাছ থেকে কোনও সাড়া পেলাম না।এভাবে কিছুক্ষণ যাওয়ার পর আমার মনে হলো,চাদরের ভেতর থেকে অস্পষ্ট একটা আওয়াজ আসছে।মেয়ের বাবাকে বললামঃ
.
-আপনি কান পেতে শুনার চেষ্টা করুন তো।বোঝা যায় কি না দেখুন।
বাবা মুখের কাছে কান নিয়ে গেলেন।অনেকবার চেষ্টায় তিনি উদ্ধার করতে পারলেন,মেয়ে বলছেঃ
.
-আমি কিছু বলতে পারছিনা।আহ!আমার বুকটা ফেটে যেতে চাইছে।বুকের ওপর ভীষণ চাপ অনুভব করছি।আহ!আমি দেখতে পাচ্ছি অদূরেই একটা প্রকাণ্ড অগ্নিকাণ্ড দাউদাউ করে জ্বলছে।
এসব বলতে বলতে মেয়েটার শেষ নিঃশ্বাস বেরিয়ে গেলো।আমি মেয়ের বাবাকে জিজ্ঞেস  করলামঃ
.
-মেয়েটার জীবন কিভাবে কাটতো?সে কী করতো?
.
-শাইখ!আমার মেয়েটা খুবই ভালো মেয়ে।পড়ালেখা,আচার-আচরণ সবদিক থেকে সে সেরা একটা মেয়ে।কিন্তু তার একটা সমস্যা আমরা বাবা-মা দুজনেই হাজার চেষ্টা করেও ছাড়াতে পারিনি।
.
-কী সেটা?
.
-সে দিনের বেশির ভাগ সময়ই কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনতো।ওর নাকি গান না শুনলে ভালো লাগতো না।এমনকি ও পড়ার সময়ও কানে গানের হেডফোন লাগিয়ে রাখতো।এই গানের কারনে তার নামাজ-তিলাওয়াতেও অনেক সময় ঘাটতি হতো।এই একটা কাজই সে আমাদের বারণ ঠেলে করতো।
.
-আমার মনে হয়,এই পাপেই তার মুখে শেষ মুহূর্তে কালিমা নসিব হয়নি।
.
ইয়া আল্লাহ!
আমাদের সবাইকে হারাম গানের অভিশাপ থেকে মুক্তি দিন।আমিন।

#শাইখ মুহাম্মদ আতীক উল্লাহ।

নিপা কলেজ এর খুব মেধাবি ছাত্রী এবং শিপন

নিপা কলেজ এর খুব মেধাবি ছাত্রী এবং শিপন
নিপা কলেজ এর খুব মেধাবি ছাত্রী
তার বাবার ও অনেক টাকা।
একে তো ভাল ছাত্রী আরও বড় লোক বাবার একমাত্র মেয়ে
তাই একটু অহংকারী টাইপ এর মেয়ে
আর এদিকে কলেজ এর আর একটা ছেলে শিপন নামের
নিপা কে ভালবাসত।
গরিব এর ছেলে বলে নিপা কে কখনো তার ভালবাসার কথা বলে নি।
কিন্তু নিপা কলেজ এর আর একটা ছেলের সাথে প্রেম করত
তবে ওই ছেলের চরিত্র এত ভাল না
আর এই কথা টা নিপার বান্ধবি রা অনেক বুঝানোরর পরেও নিপা বুঝত না।
আর শিপন তো পাগলের মত করে নিপা কে ভালবাসত
নিপা জানতো এই কথা।
কিন্তু শিপন গরিব বলে পাত্তা দিত না
শিপন একদিন সাহস করে কলেজ এর বারান্দায় একটা ফুল নিয়ে দাড়িয়ে রইল যে আজ যেভাবে হোক নিপা কে তার মনের কথা জানাবে।
আর নিপা কাছে আসতেই।।
শিপন: নিপা তোমাকে একটা কথা বলার ছিল।
নিপা: বল
শিপন: তোমাকে অনেক দিন আগ থেকেই আমি ভালবাসি
প্রথম দেখার পর থেকেই
কখন যে তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি আমি জানি না
আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি অনেক।
নিপা: রাগান্বিত হয়ে দেখো আমি অন্য কাও কে ভালবাসিনিপা কলেজ এর খুব মেধাবি ছাত্রী শিপন
 
আর তুমি আমাকে ভালবেসে দিতে পারবেই বা কি?
থাকো তো বস্তির মাঝে
আর ভালবাস আমাকে?
হাহাহা সত্ত্যি খুব হাসি পাচ্ছে
তোমার কথা শুনে।।।
শিপন: মন টা খারাপ করে নিচু স্বরে বলল দেখো নিপা
জানি আমি গরিব কিন্তু গরিব বলে কি আমার ভালবাসার অধিকার নেই?
আর তুমি আমাকে ভাল নাই বা বাসো
তবে তুমি যাকে ভালবাস সেই ছেলে টা ভাল না
তোমাকে কষ্ট দেবে
আর আমি চাই না কখনো তুমি কষ্ট পাও।
নিপা: আরও রেগে গিয়ে বলল আমার বেপারে তোকে না ভাবলেও চলবে।
শিপন এর হাত থেকে ফুল টা নিয়ে ছুরে ফেলে দিল

এরপর থেকে যখনি শিপন কে দেখত তখনি নিপা অপমান করত।
সবার সামনে অপমান করলেও শিপন কিছু বলত না উলটা বলত আমি যে তোমাকে খুব ভালবাসি
তাই তুমি আমাকে যতই অপমান কর একটুও কষ্ট হয় না।

সব সময় নিপার পিছে ঘুরত শিপন আর বলত পৃথিবীতে আমার চেয়ে বেশি তোমাকে কেও ভালবাসতে পারবে না। এটা আমি একদিন বুঝিয়ে দেব তোমায়।।
নিপা তখন বলল যে যদি আমাকে এতই ভালবাস তাহলে আমার সামনে কখনওই আসবি না তুই।

সেইদিন নিপার বয়ফ্রেন্ড শিপন কে কলেজ এর মাঠে অনেক মেরেছে
শিপন তার কোন প্রতিবাদ করে নি
কারন নিপা কষ্ট পাবে বলে।
পরে নিপা তার বাবা কে বলে শিপন কে কলেজ থেকে বার করিয়ে দেয়।

আর দেখা যায় নি শিপন কে সেইদিন এর পর।

কয়েক বছর কেটে গেল।
একদিন নিপা অসুস্থ হয়ে পড়ে।
হসপিটাল এ admit হবার পর জানতে পারে যে নিপার দুই কিডনী ই নষ্ট হয়ে
গেছে।
তার বাবার তো টাকারর অভাব নাই।
সব জায়গা তেই খুজতেছে কিন্তু কোথাও পেল না।
নিপার তো হুশ নেই।
পরে আছে বিছানায়
আর এইদিকে ডাক্তার বলল তাড়াতাড়ি যদি কিডনী না দেয়া যায়
তাহলে নিপাকে বাচানো যাবে না।
অবশেষে কিডনী পাওয়া গেল।
অপারেশন এর পর নিপা সুস্থ হল
যখন নিপার হুশ আসতেই চারিদিকে দেখতে লাগল।
তার মা - বাবা সবাই কে দেখতে পেল কিন্তু তার ভালবাসার মানুষটি কে না দেখেই নিপার বুকে যেন কেপে উঠল।
তার ভালবাসার মানুষ টা তাকে বাচানোর। জন্যে কিডনী দিয়ে দিল বলে।
পাগলের মত হয়ে উঠে নিপা
ডাক্তার কে বলল
আমাকে কিডনী কে দিল?
তখন ডাক্তার নিপা কে নিয়ে গেল
সেই লাশ এর সামনে
নিপার শক্তি নাই লাশ এর মুখের থেকে সাদা কাফন টা সরানোর,,,,,
সাহস করে যখন কাফন টা সরালো
নিপা কান্নায় মাটিতে লুটে পড়ল।
কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলল নিপা।
কারন এই লাশ তো শিপন এর।
যাকে সে সারা জীবন শুধু অপমান করেছে। ক
এরপর ডাক্তার নিপা কে বলল আপনার ভালবাসার মানুষ টি আপনাকে একটি
বারের জন্যেও দেখতে আসে নি
আর শিপন এর দেয়া একটা
চিঠি দিল,,,,,,
চিঠি তে লিখা ছিল,,,,,,,,,

তুমি তো আমার মুখ কখনো দেখতে চাও নি।।।
জানো তুমি না বলেছিলা সত্যি যদি তোমা কে ভালবেসে থাকি তোমার সামনে যেন কখনো না আসি।
দেখলে তো কত টুকু ভালবাসি তোমায়
একটি বারের জন্যেও তোমার সামনে আসি নি।
জানো তোমাকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম আর সেই তুমি তো কখনো আমার ভালবাসা কে বুঝ নি,,
বলতে পারো কি করব এই জীবন দিয়ে যেই জীবনে তোমাকে পাব না.......
আর তাই তো চিরবিদায় নিলাম।
আর কখনো তোমার সামনে এসে বলব না
ভালবাসি তোমায়
অনেক বেশি ভালবাসি তোমায়।
আমার একটা শেষ ইচ্ছে পুরন করবে?
একটি বার এর জন্যে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধর না,,,,
চিঠি পড়া শেষ হতেই নিপা শিপন এর লাশ টা বুকে জরিয়ে কাঁদতে লাগল
আর বলতে লাগল......
শিপন আমাকে ছেড়ে কেন গেলে,,,,☺☺পোষ্টি ভালো লাগলে অবশ্যই আমার সাথে থাকুন😊😊 কষ্ট করে আমার পেজ টি তে লাইক দিন অনেক কষ্ট করে লেখছি আপনার একটা লাইক আমার কষ্ট শেষ হবার কারন👇👇
papry99.blogspot.com
প্লিজ লাইক না দিয়া যাবে না👏👏
 👉papry99.blogspot.com👈
👉papry99.blogspot.com👈
👉papry99.blogspot.com👈